সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণে প্রভাব ফেলে খাবার! শুনতে আশ্চর্য লাগছে? হয়তো তা-ই। তবে নতুন একটি গবেষণায় এমনই দাবি করা হয়েছে। গবেষণাটি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরি বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক।
গবেষণায় বলা হয়, গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে নারীদের খাবার সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণে শুধু প্রভাবই ফেলে না, সন্তানের স্বাস্থ্য কেমন হবে, তা-ও নির্ধারণ করে। গবেষকেরা দাবি করেছেন, গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে প্রতিদিন সকালে পেটপুরে ভালো নাশতা ও চর্বিযুক্ত খাবার খেলে পুত্রসন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। অন্যদিকে, যাঁরা কম চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ করেন এবং বেশি সময় না খেয়ে থাকেন, তাঁদের কন্যাসন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
মিসৌরি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেরিল রোজেনফেল্ড বলেন, ‘নারীরা বেশি ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করলে ছেলে ও কম ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করলে মেয়ে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।’ দ্য টেলিগ্রাফের বরাত দিয়ে আজ সোমবার দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ায় এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
হাসির সিনেমা হৃদরোগের মহৌষধ!
হৃৎপিণ্ড ভালো রাখার জন্য আমরা কিনা করি। ভালো খাবার, নিয়মিত ব্যায়াম এমনকি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধও সেবন করি। এসব ছাড়াও হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখার একটি সহজ পন্থা আছে, আমরা কি জানি সেটা?
ঘরে বসেই হাসির বা মজার সিনেমা দেখলে মানুষের হূত্যন্ত্র ভালো থাকে। ম্যারিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক সম্প্রতি এক গবেষণায় এ তথ্য পেয়েছেন। তিন শতাধিক মানুষের ওপর গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়।
গবেষকেরা দাবি করেছেন, মজার বা হাসির চলচ্চিত্র দেখলে আমাদের রক্ত সঞ্চালনের ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। অন্যদিকে, হরর বা ভয়ের ফিল্ম দেখলে আমাদের মানসিক বিষণ্নতা বাড়ে আর রক্তের সঞ্চালন কমে যায়।
গবেষক দলের প্রধান মিখাইল মিলার বলেন, পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, শ্বাসরুদ্ধকর ছবি ‘সেভিং প্রাইভেট রায়ান’ দেখে দর্শকদের মানসিক উদ্বেগ ও রক্তের সঞ্চালন কমে যায়। কিন্তু হাসির ছবি ‘দেয়ার’স সামথিং অ্যাবাউট ম্যারি’ দেখে ওই দর্শকদের রক্তের সঞ্চালন বাড়ে ও মানসিক প্রশান্তি চলে আসে। মূল কথা, অফুরন্ত হাসি আমাদের হূিপণ্ডের জন্য খুবই উপকারী। দ্য হিন্দু।
গবেষণায় বলা হয়, গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে নারীদের খাবার সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণে শুধু প্রভাবই ফেলে না, সন্তানের স্বাস্থ্য কেমন হবে, তা-ও নির্ধারণ করে। গবেষকেরা দাবি করেছেন, গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে প্রতিদিন সকালে পেটপুরে ভালো নাশতা ও চর্বিযুক্ত খাবার খেলে পুত্রসন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে বেশি। অন্যদিকে, যাঁরা কম চর্বিযুক্ত খাবার গ্রহণ করেন এবং বেশি সময় না খেয়ে থাকেন, তাঁদের কন্যাসন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
মিসৌরি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেরিল রোজেনফেল্ড বলেন, ‘নারীরা বেশি ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করলে ছেলে ও কম ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করলে মেয়ে সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।’ দ্য টেলিগ্রাফের বরাত দিয়ে আজ সোমবার দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ায় এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
হাসির সিনেমা হৃদরোগের মহৌষধ!
হৃৎপিণ্ড ভালো রাখার জন্য আমরা কিনা করি। ভালো খাবার, নিয়মিত ব্যায়াম এমনকি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধও সেবন করি। এসব ছাড়াও হৃৎপিণ্ডকে সুস্থ রাখার একটি সহজ পন্থা আছে, আমরা কি জানি সেটা?
ঘরে বসেই হাসির বা মজার সিনেমা দেখলে মানুষের হূত্যন্ত্র ভালো থাকে। ম্যারিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক সম্প্রতি এক গবেষণায় এ তথ্য পেয়েছেন। তিন শতাধিক মানুষের ওপর গবেষণাটি পরিচালনা করা হয়।
গবেষকেরা দাবি করেছেন, মজার বা হাসির চলচ্চিত্র দেখলে আমাদের রক্ত সঞ্চালনের ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। অন্যদিকে, হরর বা ভয়ের ফিল্ম দেখলে আমাদের মানসিক বিষণ্নতা বাড়ে আর রক্তের সঞ্চালন কমে যায়।
গবেষক দলের প্রধান মিখাইল মিলার বলেন, পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, শ্বাসরুদ্ধকর ছবি ‘সেভিং প্রাইভেট রায়ান’ দেখে দর্শকদের মানসিক উদ্বেগ ও রক্তের সঞ্চালন কমে যায়। কিন্তু হাসির ছবি ‘দেয়ার’স সামথিং অ্যাবাউট ম্যারি’ দেখে ওই দর্শকদের রক্তের সঞ্চালন বাড়ে ও মানসিক প্রশান্তি চলে আসে। মূল কথা, অফুরন্ত হাসি আমাদের হূিপণ্ডের জন্য খুবই উপকারী। দ্য হিন্দু।
মনেহচ্ছে ৭ মেয়ের পড় এইবার যদি মনের আশা পুরন হয়।
ReplyDeleteবলাজায়না আপনার ২হালি ও পুরন হতে পারে । :)
ReplyDelete